যেসব মেয়ে কখনো সহবাস করেনি তাদের চেনার উপায়

যেসব মেয়ে কখনো সহবাস করেনি তাদের চেনার উপায়

 ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের যোনী এবং স্তন দেখে মোটামুটি ভার্জিন মেয়ে চেনা যায়। তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্তন বড় থাকে। এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্তন বেশ বড়, কিন্তু কোন ছেলেকে কিস করা তো দূরের কথা, কখনো হস্তমৈথুন এবং সেক্স পর্যন্ত করেনি।

তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি ভার্জিনিটি হারিয়েছে? মোটেই নয়।আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার ভার্জিনিটি নিয়েছে। তবে আসলেই ভার্জিন মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবুও নিম্নে যোনী এবং স্তন দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি লক্ষণ তুলে ধরা হলোঃ

১. যোনীঃ

ক. ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাত্‍ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যোনীমুখ দেখা যাবেনা।

খ. ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাত্‍ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবেনা।

গ. হাইমেন অর্থাত্‍ সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকবে। যদিও অনেক কারনেই ছিঁড়ে যেতে পারে। এটি ছিঁড়লে সাধারণত রক্তক্ষরণ হয়।

ঘ. ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে।

ঙ. ক্লাইটরিস/ক্লিটোরিস খুব ছোট এবং এর আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে।

চ. যোনীপথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে। ভাজ অনেক বেশি হবে।

২. স্তনঃ

ক. স্তন ছোট হবে।

খ. চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়।

গ. দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়।

ঘ. নিপলের চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে (কম গাঢ় রঙ হবে) এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।

ঙ. নিপলের আকার ছোট হবে।


সিউডোভারজিনঃ

অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার যৌন মিলনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অক্ষত থাকে। এদের সিউডোভারজিন বা নকল ভার্জিন বলা হয়। তবে এর হার অনেক কম।

সাধারণত এভাবেই একটা মেয়ের ভার্জিনিটি চিহ্নিত করা যায়। তবে যেসব মেয়ে বেশি খেলাধুলা/ শরীরচর্চা করে, সাইকেল/মোটরসাইকেল চালায়, ঘোড়ায় চড়ে এবং হস্তমৈথুন করে তাদের হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

إرسال تعليق

0 تعليقات
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Hollywood Movies